যোগ যত এগিয়ে চলেছে দু পা এগিয়ে চলেছে মানুষের কর্ম ব্যস্ততা ও বেকারত্ব,, এর সাথে সাথে এগিয়ে চলেছে প্রযুক্তি,, মানুষ জীবিকা আহরণের জন্য কেউ বেঁচে নিয়েছে ব্যবসা কেউ বেঁচে নিয়েছে চাকরি,, এবং কিছু সংখ্যক লোক বেঁচে নিয়েছে প্রযুক্তিকে পুঁজি করে বিভিন্ন প্লাটফর্মে. চার্জ লাইট এর আজকের এপিসোড এমনই একটি প্লাটফর্ম এর ব্যাপারে আলাপ করব তার নাম freelancer.com এই ভিডিওতে ফ্রিল্যান্সারের জানা অজানা সব তথ্য তুলে ধরব,, আপনি যদি এই চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে সাবস্ক্রাইব করে পাশের বেল আইকনটি বাজিয়ে রাখুন,


ফ্রিল্যান্সার.কম বা মুক্ত পেশা হলো বিশ্বব্যাপী সমাদৃত মুক্তপেশাজীবীদের জন্য অনলাইন মার্কেট প্লেসের ওয়েবসাইট। ওয়েবসাইটটির কর্মীরা এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির কাজ অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই করতে পারে। এটি ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এটির কার্যালয় লন্ডন, ম্যানিলা, ভনকোভার এবং বুয়েন্স আয়ার্সেও রয়েছে।


ফ্রিল্যান্সার ডট কম হলো একধরনের অনলাইন মার্কেট প্লেস যেখানে ঘরে বসেই বিদেশি বড় বড় কোম্পানিদের কাজ করা যায়।


SEO (Search Engine Optimization)


2.Marketing


3.Article Writing


4.Graphics Design


5.Web design and development


6.Apps development



এই সাইটটি তাদের কর্মীদের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ দিয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সার ডট কম তাদের কর্মীদের প্রতি মাসে কাজের ১০% করে আর্থিক মূল্য পরিশোধ করে থাকে।


চেয়ারপারসন 

ম্যাট বেরী 

প্রধান ব্যক্তি. ম্যাট বেরী, CEO

নেইল কেটজ, CFO

পিটার ফিলিপস, VP Eng

ক্রিস কক্, Deputy CFO


ওয়েবসাইটটির অধিকাংশ ব্যবহারকারী হচ্ছে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপাইন, পাকিস্তান এবং যুক্তরাজ্যের, কিন্তু এটির ব্যবহারকারী বিশ্বের ২৪৭টি দেশ, রাজ্য ও এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে। ওয়েবসাইটটি বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি থেকে শীর্ষ তিন ধরনের কাজ পেয়ে থাকে। যার মধ্যে ৩৪% আইটি ও সফটওয়্যার, ৩১% ডিজাইন, মিডিয়া ও স্থাপত্য এবং ১৩% লেখা ও কন্টেন্ট তৈরির অনুরোধ পেয়ে থাকে। কোম্পানিটির কার্যালয় বর্তমানে ম্যানিলা, সিডনি, ভানকোভার, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, কানাডা, বুয়েন্স আয়ার্স, লন্ডন এবং জাকার্তায় রয়েছে।


ডিজিটাল আউটসোর্সিংয়ে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশ হয়ে উঠছে এখন বাংলাদেশ। বৈশ্বিক এ খাতে বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ৬ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছেন, যাদের মাধ্যমে প্রতিবছর দেশে ১০ কোটি ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আসছে।


যা স্থানীয় মুদ্রায় ৮৫০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)।


জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা আঙ্কটাডের ‘ডিজিটাল ইকোনমাই রিপোর্ট-২০১৯’ শীর্ষ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে। এ প্রতিবেদনটি আগে ‘ইনফর্মেশন ইকোনমাই রিপোর্ট’ নামে প্রকাশিত হতো।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে আউটসোর্সিংয়ের ব্যাপক প্রসার হয়েছে। ২০১১ সালে এ খাতে মাত্র ১০ হাজার ফ্রিল্যান্সার কাজ করত। ২০১৩ সালে তা বেড়ে ৩০ হাজারে দাঁড়ায়। ডিজিটাইজেশন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে ২০১৭ সালে তা ৫ লাখে দাঁড়ায়। এ ছাড়া বাংলাদেশের আইটি খাতে ৩ লাখের বেশি পেশাজীবী কাজ করছে।

TOPTIME বল্গের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ, আল্লাহ হাফেজ।