পৃথিবীর বুকে যত দেশ রয়েছে সবারই অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র বাহিনী বা সৈনিক রয়েছে সশস্ত্রবাহিনী খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ. নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী এবং সেনাবাহিনী মিলেই সশস্ত্র বাহিনী. এই সশস্ত্র বাহিনী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকেন। যা দেশের অভ্যন্তরীণ শত্রু বিদেশি শত্রু হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা.এবং বিভিন্ন আক্রমণ থেকে নিজের সীমানাকে নিজের দেশকে রক্ষা করা ইত্যাদি  তাদের দায়িত্ব.। 


উসমানীয় সাম্রাজ্য বা অটোমান সাম্রাজ্য গঠনের পর থেকেই সেনা সৈনিক ব্যবহার করা শুরু করে. তখনে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে সেনা সৈনিক ব্যবহার করা হতো. উসমানীয় সাম্রাজ্য ভেঙে যাওয়ার পর থেকে বিভিন্ন দেশ গঠন করা হয়েছে। যদিও তখন কার সেনারা ঢাল তরবারি বল্লব এবং তীরন্দাজরা. তীর ব্যবহার করে থাকতো. 


কিন্তু যুগ এবং কাল সময় পরিবর্তনের কারণে এখনকার সেনাবাহিনীর সৈনিক রা বিভিন্ন আগ্নেয় অস্ত্র গোলাবারুদ ব্যবহার করে থাকে। বর্তমান প্রযুক্তিতে অনেক ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র আবিষ্কার হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র ব্লাস্টিক মিসাইল. পারমানবিক বোমা, ওটোগান, রাইফেল. নৌবাহিনীতে নৌ জাহাজ. সাবমেরিন, এট্যাক নৌজাহাজ,জেট বিমান, বিমান বাহিনীর জন্য এট্যাক  হেলিকপ্টার. এয়ার কাপ্টারই ইত্যাদি বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহার করে থাকে। বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে পাওয়ারফুল অস্ত্র হলো পারমাণবিক.


অস্ত্র. যা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের কাছে নেই. ইউরোপ সাহা রাশিয়া ফ্রান্স, কাছেই এই বোমাটি রয়েছে আমাদের এশিয়া ও পিছে নেই চীন ভারত পাকিস্তানের কাছেও পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। যার কাছে রয়েছে তাদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলাটা খুবই সাহসের ব্যাপার. যদিও এই পারমাণবিক বোমা আমাদের বাংলাদেশে কাছে নেই। তবুওসাথে তাল মিলিয়ে.উন্নত অগ্রধিকার নিয়েই এগোচ্ছে। আমাদের সরকার. তাও মোটামুটি ভালো অস্ত্রই আমাদের কাছে রয়েছে যা শত্রুদেরকে প্রতিহত করা. যথেষ্ট হলেও খুবই কষ্টকর


 নতুন করে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে যোগ হয়েছে। আগে দুটি সাবমেরিন সেনাবাহিনীও দিনদিন খুবই উন্নত হচ্ছে সাথে বিমান বাহিনী.বাংলাদেশের. সেনাবাহিনীতে যোগ হয়েছে, 120 কিলোমিটার দূর থেকে আঘাত আনতে আধুনিক রকেট. বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে টাইগার মাল্টিপল লঞ্চ রকেট/মিসাইল সিস্টেম, এমএলআরএস,  আমরা শত্রুকে খুব ভালোভাবে প্রতিহত করতে পারব। প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাথে ছিলেন সেনাপ্রধান।


এর আগেও ভারত থেকে অনেক ধরনের ট্যাংক আনা হয়েছে এই, বিভিন্ন মতামত হয়েছে জনগণের  মাঝে, বিভিন্ন ইউটিউবে রিপোর্টার. মাঝে বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করা হয়েছে। তা এখনো কতটুক সত্য জানা যায়নি। তার আগে ও চীন থেকে দুটি সাবমেরিন আনা হয়েছে এতোটুক সমালোচনা শোনা যায়নি এবং করা হয়নি। .ভারত থেকে টেনে আনার পর থেকে অনেক সমালোচনা অনেক রিপোর্ট হয়েছে বিভিন্ন. সোশ্যাল মিডিয়াতে এবং ইউটিউবে।  TOPTIME  ব্লগের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ।