১. রাশিয়ান সাবমেরিন ভেক্টর-১ : এটি ছিল একটি অত্যাধুনিক রাসয়নিক সাবমেরিন। ১৯৮৪ সালের মার্চ মাসে কর্মীসহ শয়তানী সমুদ্রের গোপন শক্তির কাছে চলে গেছে। কর্মীদের সংখ্যা অজানা (মনে হয় অনেক বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এতে শামিল ছিল)।
২. রাশান সাবমেরিন একো-১: প্রথম সাবমেরিন গায়েব হওয়ার পাঁচ মাস পরেই সেপ্টেম্বর মাসে উপকূল থেকে ৬০ কি: মি: দূরে এটাকেও শয়তানী সমুদ্রের গোপন শক্তি কোন জরুরী কাজের জন্য কাছে টেনে নেয়। একটু চিন্তা করেন-রাসয়নিক সাবমেরিন, পথে ঘাটের কোন খেলনা নয় যে, কোন বিষয়ই
৩. রাশিয়ান সাবমেরিন একো ২ জানুয়ারি ১৯৮৬ তে এটাও ওই এলাকা নজরবন্দী হয়েছে। এটিও রাসায়নিক সাবমেরিন।
৪. রাসায়নিক সাবমেরিন জুলেফ-১: এপ্রিল ১৯৬৮ তে গায়েব হয়েছে।
কর্মীদের সংখ্যা ৮৬ জন। ৮০০ কি: গ্রা: রাসায়নিক পদার্থ মজুদ ছিল। কোন কারণ ছাড়াই সবকিছুসহ পানির অতল গহ্বরে চলে গেছে।
৫. ফ্রান্সিস সাবমেরিন চারলি রাসায়নিক সাবমেরিন। সেপ্টেম্বর ১৯৮৪
তে ৯০ জন কর্মচারীসহ ঐ এলাকায় গায়েব হয়েছে। ৬. ব্রিটিশ সাবমেরিন কেস্ট্রল : নভেম্বর ১৯৮৬ তে সকল কর্মচারীসহ
গায়েব হয়েছে।
শয়তানী সমুদ্রে গায়েবকৃত বিমান
মার্চ ১৯৫৭ তে দশ দিনের ভিতরে তিন মার্কিন জঙ্গি বিমান পাইলটসহ গায়েব হয়েছে। পরবর্তীতে এদের নাম নিশানা পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায় নি। না পাইলটের কাছ থেকে কোন আবহাওয়া গুলযোগের বার্তা পাওয়া গেছে। বিমানগুলোর ছিল যথাক্রমে- JD-1 KB-50, C-97 এ ছাড়াও জাপানী
জঙ্গি বিমান P-J2 ১৬ জুলাই ১৯৭১ সালে গায়েব হয়েছে। কোন বার্তা প্রেরণে সক্ষম হয়নি। পরবর্তীতে ২৭ এপ্রিল ১৯৭১ জাপানেরই আরো একটি জঙ্গি বিমান P2V-7 গায়েব হয়। এর দুই মাস পর আবার জাপানী ট্রেনিং বিমান IM 1 গায়েব হয়।
JA-341 যাত্রীবাহী বিমান (যাতে সাংবাদিকদের একটি টিমও ছিল) ঐ
এলাকার উপর দিয়ে যাচ্ছিল। এটি পূর্বে গায়েবকৃত মার্কিন কেলিফোর্নিয়ামারো
নামক জাহাজের তদন্তের জন্য ওখান দিয়ে যাচ্ছিল। তারা গায়েবকৃত
জাহাজের তদন্ত তো করতে সক্ষম হয়নি; বরং দুনিয়াকে তারা নিজেদের
তদন্তে অবশ্যই লাগিয়েছে। পরবর্তীতে তাদের বাতাসও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
না সাংবাদিকদের, না যাত্রীদের।
১৯ মার্চ ১৯৫৭, সাবেক ফিলিপাইনী প্রেসিডেন্টের বিমান ২৪ জন সরকারি অফিসারসহ সামুদ্রিক আকাশে অদৃশ্য হয়েছে। কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। TOPTIME ব্লগের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ।
0 Comments