ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির কবরের অবস্থা।

ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির কবরের অবস্থা।


হযরত সাইবান বিন হাসান রহমতুললা আলাই বলেন আমার পিতা .এবং আব্দুল ওয়াহেদ বিন জায়েদ রহমতুল্লাআলাই. এদুজন জিহাদের উদ্দেশ্যে বের হলেন.। তারা শত্রুপক্ষের একটি প্রশস্ত ও গভীর দখল করে ফেললেন কুপের মধ্যে শত্রুদের আত্মগোপন করে থাকা বিচিত্র কিছুই নয়.। বড় পাতিলে রশি বেঁধে কুপের মাঝখানে ছেড়ে দিলেন. রশি বাধা. যখন কুপের নিচে বসে গেলো। তখন. সে রশিটিকে  মজবুত করে ধরে রেখে একজন মুজাহিদ কে বললেন রশি বেয়ে নিচে গিয়ে তুমি পাতিল এর মধ্যে বসে কুপের ভিতরকার অবস্থান সম্পর্কে তদারকি করে আসো. 


অতঃপর মুজাহিদ. নামতেই কুপের ভিতর থেকে গলা টিপে ধরার আওয়াজ শুনতে পেয়ে বিত ভয় হয় উপরের দিকে চলে আসলো উপরে এসে কুপের মুখে দাঁড়ানো মুজাহিদদের জিজ্ঞেস করল কুপের ভিতর থেকে গলা চেপে ধরা কোন ব্যক্তির করুণ সুর কি তোমরা শুনতে পেয়েছো তারা বলল হে মুজাহিদ লোকটি বলল তোমরা আপন স্থানে দাঁড়িয়ে থাকো আমি আবার কুপের ভিতরে গিয়ে দেখে আসি এ কথা বলে সে কুপের মধ্যে অবতরণ. এবারও সে পূর্বে নেয় করুন কন্ঠ শুনতে পাচ্ছিল. 


হঠাৎ সে দেখতে পেল একটি লোক কিছু কাঠের টুকরো উপর বসে আছে আর তার নিচে পানি। মুজাহিদ ব্যক্তি তাকে জিজ্ঞেস করল তুমি মানুষ না জিন সে বলল আমি মানুষ এবার মুজাহিদ জিজ্ঞেস করল এখানে কিভাবে আসলে সে বলল আমি একা এন্তাকিয়া শহর থেকে. আমি ঋণগ্রস্ত ছিলাম মৃত্যুর পর ঋনের  কারণে আমাকে এখানে আটকে রাখা হয়েছে। পরিবার-পরিজন সকলেই এন্তাকিয়া শহরেই আছেন তারা আমাকে ভুলে গিয়েছেন আমার ঋণ তারা পরিষদ. ইহা আসলে মুজাহিদ লোকটি অতি তাড়াতাড়ি থেকে বের হয়ে সাথীদের বললো এক জিহাদের পর আরেক জিহাদ করতে যাচ্ছে যার ইচ্ছা বাড়ি চলে যেতে পারেন.


মুজাহিদ লোকটি কয়েকজন সাথে নিয়ে. 

এতে আরোহন করে সোজা এন্তাকিয়া এর দিকে চলে গেলেন সেখানে গিয়ে মৃত্যু ব্যক্তির পরিবারের খোঁজ করতে লাগলেন ঘটনাচক্রে. এখানে রাত্রিযাপন করলাম রাতে স্বপ্ন দেখি যে সেই লোকটি আমাদেরকে বলতেছে আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে উত্তম প্রতিদান করুন তোমরা যখন আমার ঋণ আদায় করে দিলে মহান আল্লাহতালা তোমাকে সেখান থেকে মুক্ত করে জান্নাতে পাঠিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বুঝার তৌফিক দান করুক টপটাইম ব্লগের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ. 

Post a Comment

0 Comments